কবে-কীভাবে বেড়ে উঠেছে, তা সঠিকভাবে কারও জানা নেই। দিনে দিনে বেড়ে উঠেছে দুধফল গাছটি। এখন তার বয়স প্রায় ২০০ বছর। গাছটির প্রকৃত নাম এখনো কেউ বলতে পারে না। শুরুতে গাছটি সবার অচেনা-অজানা হলেও, ফল ধরার পর সে গাছের নাম দেওয়া হয় দুধফল। এ গাছের ফল ভাঙলে ভিতর থেকে দুধের মতো রস বের হয়। সে কারণেই স্থানীয়রা বিরল প্রজাতির এ গাছের নামকরণ এমনটি করেছে। বগুড়ার আদমদীঘি উপজেলা সদরের চড়কতলা এলাকার নিয়োগী বাড়ির পুকুরপাড়ে দুধফল গাছটি

প্রায় ২০০ বছর ধরে দাঁড়িয়ে আছে। গাছটি নিয়ে এলাকার মানুষের কৌতুহলের শেষ নেই। এর ফল ছোট আকারের সবুজ বর্ণের। এটির বৃন্ত ছোট, ফুল লম্বাকৃতির ও ফল ডিম্বাকার। ফলটি পরিপক্ব হলে সম্পূর্ণ হলুদ বর্ণের হয়ে যায়। পাকলে এ ফলের ভেতর ঘন সাদা ধব্ধবে দুধের মত আঠালো এক ধরণের রস পাওয়া যায়। যা খেতে খুবই সু-স্বাদু। স্থানীয়রা ফল পাকলে গাছ থেকে ফল সংগ্রহ করে থাকে। এলাকাবাসীর সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, জ্যৈষ্ঠ মাসে গাছটির ফল পাকে। নিয়োগী পরিবারের সদস্য প্রবীণ সত্যেশ চন্দ্র নিয়োগী (ভানু) জানান, তার দাদা শখের বসে গাছটি লাগিয়েছিলেন। তিনি জানান, বছরের বৈশাখ মাসে ডালে শোভা পায় ফুল, তারপর কিছুদিন যাওয়ার পর গাছে ফলের আকৃতি ধারণ করে। তারপর জৈষ্ঠ্যের শুরুতেই এই ফলটি আবরণ আর রং বদলে এটি ধারণ করে হলুদ বর্ণের। গাছটির প্রকৃত পরিচয় না জানার কারণে স্থানীয়দের মধ্যে এটি নিয়ে প্রচুর কৌতূহলও রয়েছে।
তিনি বলেন, গাছের গুণগত মান, ফলের খাদ্যমান, ওষুধি গুণ এবং চারা তৈরির বিভিন্ন দিক নিয়ে কাজ করা দরকার। বগুড়া কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের কর্মকর্তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তারা গাছটি সম্পর্কে কিছুই বলতে পারেনি।
তথ্যসুত্র ও ছবি ঃ বাংলাদেশ প্রতিদিন।

প্রায় ২০০ বছর ধরে দাঁড়িয়ে আছে। গাছটি নিয়ে এলাকার মানুষের কৌতুহলের শেষ নেই। এর ফল ছোট আকারের সবুজ বর্ণের। এটির বৃন্ত ছোট, ফুল লম্বাকৃতির ও ফল ডিম্বাকার। ফলটি পরিপক্ব হলে সম্পূর্ণ হলুদ বর্ণের হয়ে যায়। পাকলে এ ফলের ভেতর ঘন সাদা ধব্ধবে দুধের মত আঠালো এক ধরণের রস পাওয়া যায়। যা খেতে খুবই সু-স্বাদু। স্থানীয়রা ফল পাকলে গাছ থেকে ফল সংগ্রহ করে থাকে। এলাকাবাসীর সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, জ্যৈষ্ঠ মাসে গাছটির ফল পাকে। নিয়োগী পরিবারের সদস্য প্রবীণ সত্যেশ চন্দ্র নিয়োগী (ভানু) জানান, তার দাদা শখের বসে গাছটি লাগিয়েছিলেন। তিনি জানান, বছরের বৈশাখ মাসে ডালে শোভা পায় ফুল, তারপর কিছুদিন যাওয়ার পর গাছে ফলের আকৃতি ধারণ করে। তারপর জৈষ্ঠ্যের শুরুতেই এই ফলটি আবরণ আর রং বদলে এটি ধারণ করে হলুদ বর্ণের। গাছটির প্রকৃত পরিচয় না জানার কারণে স্থানীয়দের মধ্যে এটি নিয়ে প্রচুর কৌতূহলও রয়েছে।
তিনি বলেন, গাছের গুণগত মান, ফলের খাদ্যমান, ওষুধি গুণ এবং চারা তৈরির বিভিন্ন দিক নিয়ে কাজ করা দরকার। বগুড়া কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের কর্মকর্তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তারা গাছটি সম্পর্কে কিছুই বলতে পারেনি।
তথ্যসুত্র ও ছবি ঃ বাংলাদেশ প্রতিদিন।
বগুড়ার দুধফল গাছ!
Reviewed by sm sohage
on
December 11, 2018
Rating:
No comments: