কয়েকটি বিদেশী খাবারের নামকরণ

একেক খাবার একেক নামে পরিচিত। কিন্তু এই নামের পেছনেও লুকিয়ে আছে কিছু গল্প।  পছন্দের খাবারের নামের পেছনের তেমনই কিছু মজার গল্প জেনে নেয়া যাক এই ফিচারে।

বার্গারঃ
বিশ্বব্যাপী জনপ্রিয় খাবার হলো বার্গার।  ছেলে-বুড়ো সবার পছন্দের এই খাবারের পেছনের ইতিহাস খুবই চমকপ্রদ। জার্মানির হ্যামবুর্গ শহরে প্রথম এর প্রচলন হয়। সময়টা ১৮৮৯ সাল। হ্যামবুর্গ শহর থেকেই হ্যামবার্গার খাবারের নামকরণ হয়েছে বলে অনেকে মনে করেন। যদিও শুরুতে খাবারটির নাম ছিল ‘হ্যামবার্গার স্টেক’ এ কারণে একে অনেকে শূকরের মাংসের সঙ্গেও এর যোগসূত্র খুঁজে পান, হ্যাম হচ্ছে আগুনে ঝলসানো শূকরের মাংস।
নাচো’স: 
সালে বাবুর্চি ইগনাসিও আনায়ার ডাকনাম ‘নাচো’ এর নামে নামকরণ করা হয় নাচো’স এর। টরটিলাকে মচমচে করে ভাজি করে উপরে নরম পনির, জালেপিনো এবং গোলমরিচের গুড়ো ছিটিয়ে দেয়া এই খাবারটি এখন তরুণ প্রজন্মের খুব প্রিয়।

ম্যাগি: 
ম্যাগি সস এবং প্রি কুকড স্যুপের আবিষ্কারক জুলিয়াস মাইকেল জোহানেস ম্যাগির নামটাই এখন জনপ্রিয় সবার কাছে। খাবার প্যাকেটজাত করে বিক্রি করার প্রতিষ্ঠান হিসেবে ১৯৮৬ সালে ‘ম্যাগি’র যাত্রা শুরু। প্রথমে স্যুপ বিক্রি করলেও এখন এই কোম্পানির ইনস্ট্যান্ট নুডলস সবচেয়ে জনপ্রিয়।

স্যান্ডউইচ: 
টুকরো রুটির মাঝে ঠাণ্ডা মাংস ভরে তৈরি খাবার স্যান্ডুইচের আবিষ্কারক জন মন্টাগু। তিনি ইংল্যান্ডের অভিজাত স্যান্ডউইচ বংশের চতুর্থ প্রজন্মের সদস্য। তার নামেই নামকরণ করা হয় সুস্বাদু এই খাবারটির। টাইমস অব ইন্ডিয়া।



তথ্যসুত্রঃ


  • Prothom alo online 31 aug 2013

  • Channel i online- 31 october 2017


কয়েকটি বিদেশী খাবারের নামকরণ কয়েকটি বিদেশী খাবারের নামকরণ Reviewed by sm sohage on September 07, 2018 Rating: 5

No comments:

Powered by Blogger.