Results for নামকরণের ইতিহাস

সখিপুর ইউনিয়নের গ্রামসমুহের নাম

May 31, 2019
সখিপুর শরীয়তপুর জেলার ভেদরগঞ্জ উপজেলার একটি ইউনিয়ন।

গ্রামের নামসমুহঃ

  • বেপারী পাড়া

  • বেপারী পাড়া পাতনা

  • কাচিকাটা কান্দি

  • বাহাউদ্দিন মুন্সীর কান্দি

  • নয়ন শরিফ সরকার কান্দি

  • নৈমুদ্দিন সরদার কান্দি

  • মেহের চান সরকার কান্দি

  • হাওলাদার কান্দি

  • লতিফ গাজির কান্দি

  • রাড়ী কান্দি

  • হাজী কান্দি, ইউসুফ আলী সরকার কান্দি

  • মজাই মোল্যার কান্দি

  • মাদবর কান্দি

  • সরদার কান্দি

  • ছৈয়াল কান্দি

  • মাধু সরকার কান্দি

  • কবির হাওলাদারে কান্দি

  • সোনাবুদ্দিন মুন্সীর কান্দি

  • রশিদ দেওয়ান কান্দি

  • হযরত আলী মুন্সীর কান্দি

  • মালত কান্দি

  • জমির ঢালীর কান্দি

  • আরপ আলী বেপারীর কান্দি

  • কালাই মাঝির কান্দি

  • মল্লিক কান্দি

  • মাঝি কান্দি

  • মোল্যা কান্দি

  • সরদার পাতনা কান্দি

  • হামিদ মুন্সীর কান্দি

  • রশিদ বেপারীর কান্দি

  • নুর মোহাম্মদ মাষ্টার কান্দি

  • অঅনু সরকার কান্দি

  • আলম চান বেপারীর কান্দি

  • সোনা মিয়া প্রধানীয়ার কান্দি


সখিপুর ইউনিয়নের গ্রামসমুহের নাম সখিপুর ইউনিয়নের গ্রামসমুহের নাম Reviewed by sm sohage on May 31, 2019 Rating: 5

বর্ণি ইউনিয়ন এর গ্রামসমুহের নাম

May 16, 2019
বর্ণি মৌলভীবাজার জেলার বড়লেখা উপজেলার একটি ইউনিয়ন

  • মিহারী

  • শিলকুড়া

  • কান্দিগ্রাম

  • উজিরপুর

  • সতপুর

  • কাজিরবন্দ

  • পাকশাইল

  • বর্ণি নওয়াগ্রাম

  • রতপুর

  • মনাদী

  • উত্তর বর্ণি

  • চক

  • ছেগা

  • বারহাল

  • বর্ণি

  • নোয়াগাও


বর্ণি ইউনিয়ন এর গ্রামসমুহের নাম বর্ণি ইউনিয়ন এর গ্রামসমুহের নাম Reviewed by sm sohage on May 16, 2019 Rating: 5

বটতৈল ইউনিয়নের গ্রাম সমুহের নাম

March 28, 2019
বটতৈল কুষ্টিয়া জেলার সদর উপজেলার একটি ইউনিয়ন।

  • বটতৈল

  • টাকিমারা

  • কুমারগাড়া

  • বরিয়া

  • বরিয়া

  • বেড় পাড়া

  • ভাদালিয়া পাড়া

  • বটতৈল

  • বট: দ: পাড়া

  • বট:মিল পাড়া

  • বট: শিশিরমাঠ

  • বট: উ: পাড়া,

  • বট: মধ্য পাড়া

  • কবুরহাট

  • মাদ্রাসা পাড়া

  • কদমতলা

  • খলিফা পাড়া

  • মিঞা পাড়া

  • কবুর হাট

  • দ: পাড়া,

  • সর্দ্দারপাড়া

  • মন্ডল পাড়া

  • খাজাণগর

  • পূর্ব: পাড়া

  • খাজাণগর

  • প: পাড়া


 
বটতৈল ইউনিয়নের গ্রাম সমুহের নাম বটতৈল ইউনিয়নের গ্রাম সমুহের নাম Reviewed by sm sohage on March 28, 2019 Rating: 5

খাগাউড়া ইউনিয়ন এর গ্রাম সমুহের তালিকা

March 26, 2019
খাগাউড়া ইউনিয়ন হবিগঞ্জ জেলার বানিয়াচং উপজেলার একটি ইউনিয়ন।

  • গুনই

  • হোসেন পুর

  • রনবাহা

  • জগন্নাথ পুর

  • খাটুয়ার

  • বেরীশা পুর

  • ঘাটুয়া

  • উজির পুর

  • আমির পুর

  • সাদক পুর

  • লামা উজিরপর

  • সারাং পুর

  • জামাল পুর

  • সন্দল পুর

  • রাঙ্গা হাঠি

  • দৌলত পুর

  • বড় আব্দা

  • সৈয়দ পুর

  • রোকন পুর

  • হরি পুর

  • রুপস পুর

  • এড়ালিয়া

  • ছোট উজির পুর

  • আনোয়ার পুর

  • ধুলিয়া

  • বসন্ত পুর

  • মথুরা পুর

  • খোড়া নগর

  • রাজপাড়া

  • বক্তার পুর

  • কুমের সানা

  • শিব পুর

  • করচা

  • তাজ পুর


 
খাগাউড়া ইউনিয়ন এর গ্রাম সমুহের তালিকা খাগাউড়া ইউনিয়ন এর গ্রাম সমুহের তালিকা Reviewed by sm sohage on March 26, 2019 Rating: 5

দহগ্রাম-আঙ্গরপোতা ছিটমহল নামকরণ

March 22, 2019

দহগ্রাম-আঙ্গরপোতা ছিটমহল লালমনিরহাট জেলায় অবস্থিত।
দহগ্রাম-আঙ্গরপোতা নামকরণের পেছনে দুটি কাহিনী আছে, প্রায় দেড়শ বছর পূর্বে সৈয়দ সিনে আলী নামক এক ভদ্রলোক বাস করতেন। অনেক ধন-সম্পত্তি থাকা সত্বেও তার কোনো সন্তান ছিলোনা, এ কারনে তার মনে সুখ ছিলোনা। এক রাতে স্বপ্ন দেখেন যে, তাকে উপদেশ দিচ্ছে “ তুই ডাহা দে, তাইলে পুত্র সন্তান পাবি” ।ডাহা অর্থ তাজিয়া। স্বপ্ন দেখার পর থেকে সৈয়দ সাহেব প্রতি মহররমে অত্যান্ত জাঁকজমক করে ডাহা দিতেন। তিনি ডাহা প্রবর্তন করায় সত্যি সত্যি পরের বছর পুত্র সন্তানের জনক হন এবং জীবিতকালে একাধিক সন্তানের পিতা হওয়ার সৌভাগ্য অর্জন করেন। জনশ্র্রুতি যে, তার দেয়া ডাহাকে কেন্দ্র এই মৌজার নাম প্রথমে ডাহাগ্রাম অপভ্রংশে দহগ্রাম।


আঙ্গরপোতা নামকরণের পেছনেও গল্প লুকিয়ে আছে। এই স্থানের নাম ছিলো টেপারডাঙ্গা এবং এটি ছিল মহারাজার মহল। তিনি একবার এখানে এসে ছাউনি ফেলে ক’দিন অতিবাহিত করেন। যখন ছাউনি তুলে এখান থেকে চলে যান, সেখানে পড়ে থাকে বড় বড় অনেকগুলো চুলা এবং তখনো ছিল চুলাতে জলন্ত অঙ্গার। স্থানীয় লোকজন মাটি দিয়ে চুলাগুলো বুজিয়ে দেয়। সেই  থেকে নাম অঙ্গারপোতা। পরবর্তীকালে নামটি মুখেমুখে উচ্চারিত হতে হতে এর আর শুদ্ধতা বজায় থাকেনি, নাম হয়েছে আঙ্গরপোতা।


প্রায় দেড়শ বছর পূর্বে সৈয়দ সিনে আলী নামক এক ভদ্রলোক বাস করতেন। অনেক ধন-সম্পত্তি থাকা সত্বেও তার কোনো সন্তান ছিলোনা, এ কারনে তার মনে সুখ ছিলোনা। এক রাতে স্বপ্ন দেখেন যে, তাকে উপদেশ দিচ্ছে “ তুই ডাহা দে, তাইলে পুত্র সন্তান পাবি” ।ডাহা অর্থ তাজিয়া। স্বপ্ন দেখার পর থেকে সৈয়দ সাহেব প্রতি মহররমে অত্যান্ত জাঁকজমক করে ডাহা দিতেন। তিনি ডাহা প্রবর্তন করায় সত্যি সত্যি পরের বছর পুত্র সন্তানের জনক হন এবং জীবিতকালে একাধিক সন্তানের পিতা হওয়ার সৌভাগ্য অর্জন করেন। জনশ্র্রুতি যে, তার দেয়া ডাহাকে কেন্দ্র এই মৌজার নাম প্রথমে ডাহাগ্রাম অপভ্রংশে দহগ্রাম।


আঙ্গরপোতা নামকরণের পেছনেও গল্প লুকিয়ে আছে। এই স্থানের নাম ছিলো টেপারডাঙ্গা এবং এটি ছিল মহারাজার মহল। তিনি একবার এখানে এসে ছাউনি ফেলে ক’দিন অতিবাহিত করেন। যখন ছাউনি তুলে এখান থেকে চলে যান, সেখানে পড়ে থাকে বড় বড় অনেকগুলো চুলা এবং তখনো ছিল চুলাতে জলন্ত অঙ্গার। স্থানীয় লোকজন মাটি দিয়ে চুলাগুলো বুজিয়ে দেয়। সেই  থেকে নাম অঙ্গারপোতা। পরবর্তীকালে নামটি মুখেমুখে উচ্চারিত হতে হতে এর আর শুদ্ধতা বজায় থাকেনি, নাম হয়েছে আঙ্গরপোতা।


তথ্যসুত্রঃ জেলা তথ্য বাতায়ন, বাংলাদেশের জেলা-উপজেলার নামকরণ ও ঐতিহ্য (মোহাম্মদ নুরুজ্জামান)।
দহগ্রাম-আঙ্গরপোতা ছিটমহল নামকরণ দহগ্রাম-আঙ্গরপোতা ছিটমহল নামকরণ Reviewed by sm sohage on March 22, 2019 Rating: 5

দুধখালী ইউনিয়নের গ্রামসমুহের নাম

February 25, 2019
দুধখালী মাদারীপুর জেলার সদর উপজেলার একটি ইউনিয়ন

  • এওজৃ

  • দূর্গাবদ্দী

  • পলাশপুর

  • পাতিলাদী

  • মধ্যহাউসদী

  • মাদারদী

  • গ্রাম

  • বলষা

  • পূর্ব হাউসদী

  • চন্ডিবদী

  • বোয়ালিয়া

  • মিঠাপুর

  • উত্তর দুধখালী

দুধখালী ইউনিয়নের গ্রামসমুহের নাম দুধখালী ইউনিয়নের গ্রামসমুহের নাম Reviewed by sm sohage on February 25, 2019 Rating: 5

বাংলাদেশ নামকরণের ইতিহাস

February 20, 2019

বাংলাদেশ নামের পেছনে রয়েছে হাজার বছরের ইতিহাস। কীভাবে এ দেশের নাম বাংলাদেশ রাখা হল-এ বিষয়টিকে ইতিহাসের কয়েকটি পরিক্রমায় ভাগ করে বিশ্লেষণ করেন ইতিহাসবিদরা।


১৯৫২ সালে সংগ্রামের মাধ্যমে অর্জিত বাংলা ভাষা থেকে বাংলা। এর পর স্বাধীন দেশের আন্দোলন-সংগ্রাম থেকে দেশ। এই দুটি ইতিহাস ও সংগ্রামকে এক করে 'বাংলাদেশ' নামকরণ করা হয়।


ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস বিভাগের অধ্যাপক ড. সৈয়দ আনোয়ার হোসেনও বাংলাদেশ শব্দের উৎপত্তিগত ব্যাখ্যা দেন।


তার মতে, আর্যরা বঙ্গ বলে এই অঞ্চলকে অভিহিত করত। বাংলা শব্দের উৎপত্তি হয়েছে সংস্কৃত শব্দ বঙ্গ থেকে। খবর বিবিসির।


তবে বঙ্গে বসবাসকারী মুসলমানরা বঙ্গ শব্দটির সঙ্গে ফার্সি আল প্রত্যয় যোগ করে। এতে নাম দাঁড়ায় 'বাঙাল' বা বাঙ্গালাহ। জমির বিভক্তি বা নদীর ওপর বাঁধ দেয়াকে আল বলা হয়।


সৈয়দ আনোয়ার হোসেন ইতিহাসবিদ আবুল ফজলের উদ্ধৃতি দিয়ে বলেন, মুসলমান শাসনামলে বিশেষ করে ১৩৩৬ থেকে ১৫৭৬ সাল পর্যন্ত সুলতানি আমলে এবং ১৫৭৬ সালে মোগলরা বাংলা দখল করার পর এ অঞ্চলটি বাঙাল বা বাঙ্গালাহ নামেই পরিচিতি পায়।


তবে বাংলা, বাঙাল বা দেশ-এই তিনটি শব্দের কোনোটিই বাংলা শব্দ নয়। এগুলো ফার্সি ভাষা থেকে এসেছে।


এর পর বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন রাজা বাংলাকে বিভিন্ন নাম দেন। শেষ স্বাধীন নবাব সিরাজউদ্দৌলাও বাংলা, বিহার, উড়িষ্যা ও আসামের মতো কয়েকটি প্রেসিডেন্সি নিয়ে নাম দিয়েছিলেন বঙ্গ।


ব্রিটিশ শাসনামলে এই অঞ্চলের নাম হয় বেঙ্গল প্রেসিডেন্সি। এর পর ১৯০৫ সালে বঙ্গভঙ্গের সময় গোটা বাংলায় একটি প্রশাসনিক বিভাজন হয়। বাংলার পশ্চিম অংশ হয়ে যায় পশ্চিমবঙ্গ এবং পূর্ব অংশ হয়ে যায় পূর্ববাংলা।


ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক শাসন অবসানের পর ১৯৪৭ সালে বঙ্গপ্রদেশ ভারত ও পাকিস্তানে বিভক্ত হল। সেই সময় পাকিস্তানিরা পূর্ববাংলার নাম দিতে চাইল পূর্ব পাকিস্তান।


কিন্তু এ নিয়ে সেই সময় থেকেই বিতর্ক শুরু হয়। আন্দোলনের ধারাবাহিকতায় ১৯৫২ সালে পূর্ব পাকিস্তানের মাতৃভাষা হিসেবে স্বীকৃতি পায় বাংলা।


এর পর ১৯৫৭ সালে করাচিতে পাকিস্তানের গণপরিষদের তরুণ সদস্য শেখ মুজিবুর রহমান বক্তৃতা দেয়ার সময় 'পূর্ব পাকিস্তান' নামটির প্রতিবাদ করে বলেন, পূর্ববাংলা নামের একটি ইতিহাস ও ঐতিহ্য আছে।


'আর যদি পূর্ব পাকিস্তান নাম রাখতেই হয়, তা হলে বাংলার মানুষের জনমত যাচাই করতে হবে। তারা নামের এই পরিবর্তন মেনে নেবে কিনা-সে জন্য গণভোট নিতে হবে।'


তার পর ১৯৬২ সালে সিরাজুল আলম খানের নেতৃত্বে নিউক্লিয়াস নামে ছাত্রলীগের একটি গোপন সংগঠন প্রতিষ্ঠা পায়। যারা স্বাধীনতার পক্ষে চিন্তাভাবনা করত। তারা এই অঞ্চলকে বলতেন-স্বাধীন পূর্ববাংলা। এর পর ১৯৬৯ সালে শুরু হয় আইয়ুব পতন আন্দোলন। সেই সময় গণঅভ্যুত্থানে স্লোগান দেয়া হয় 'বীর বাঙালি অস্ত্র ধরো, বাংলাদেশ স্বাধীন করো।'


ইতিহাস অনুযায়ী-ওই প্রথম পূর্ববাংলাকে 'বাংলাদেশ' নামে অভিহিত করা হয়। পরে ১৯৬৯ সালের ৫ ডিসেম্বর গণতন্ত্রের মানসপুত্র হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর ষষ্ঠ মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনাসভায় শেখ মুজিবুর রহমান ঘোষণা করেন-'আমাদের স্বাধীন দেশটির নাম হবে বাংলাদেশ'।


আওয়ামী লীগের নেতারা ওই বৈঠকে বিভিন্ন নাম প্রস্তাব করেন। পরে শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশ নামটি প্রস্তাব করলে তাতে সবাই একবাক্যে সায় দেন।


এই নাম দেয়ার কারণ হিসেবে তিনি বলেছিলেন-১৯৫২ সালে সংগ্রামের মাধ্যমে অর্জিত বাংলা ভাষা থেকে- বাংলা। এর পর স্বাধীন দেশের আন্দোলন সংগ্রাম থেকে- দেশ। এই দুটি ইতিহাস ও সংগ্রামকে এক করে 'বাংলাদেশ' নামকরণ করা হয়।


এর পরও নথিপত্রগুলোয় পূর্ব পাকিস্তান লিখতে হলেও কেউ মুখে পূর্ব পাকিস্তান উচ্চারণ করতেন না। সবাই বলতেন বাংলাদেশ।


সেই থেকে এই দেশকে আর কেউ পূর্ব পাকিস্তান বলেনি। সবাই বাংলাদেশ হিসেবেই মনে-প্রাণে স্বীকৃতি দিয়েছিল বলে জানান ড. সৈয়দ আনোয়ার হোসেন। মুজিবনগর সরকার স্বাধীনতার যে ঘোষণা প্রচার করে, তাতেও বলা হয়- এই দেশটির নাম হল 'বাংলাদেশ'।


১৯৭২ সালের ৪ নভেম্বর যখন প্রথম সংবিধান প্রণীত ও গৃহীত হয়, সেই সময়ও দেশটির সাংবিধানিক নাম দেয়া হয় 'বাংলাদেশ'।


উনিশ শতকের সাহিত্যে অবিভক্ত বাংলাকে বলা হতো- বঙ্গদেশ বা বাংলাদেশ। বঙ্কিমচন্দ্রের সাহিত্যে বঙ্গদেশ শব্দের উল্লেখ আছে। কাজী নজরুল ইসলাম তিরিশের দশকে তার কবিতায় বাংলাদেশ নামটি ব্যবহার করেছেন। আবার সত্যজিতের চলচ্চিত্রেও উচ্চরিত হয়েছে বাংলাদেশ নামটি। অন্যদিকে জীবনানন্দ দাস বলেছেন- রূপসী বাংলা আর রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বাংলাকে আখ্যায়িত করেছেন সোনার বাংলা বলে। (দৈনিক যুগান্তর)

বাংলাদেশ নামকরণের ইতিহাস বাংলাদেশ নামকরণের ইতিহাস Reviewed by sm sohage on February 20, 2019 Rating: 5
Powered by Blogger.